জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ইতিমধ্যে অনার্স ভর্তি ২০২৫ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। এক্ষেত্রে জানানো হয়েছে অনার্স ভর্তি পরীক্ষার কবে হবে ?
আজকে আমরা অনার্স ভর্তি পরীক্ষার তারিখ এবং যাবতীয় নিয়ম জানাচ্ছি। অনেক শিক্ষার্থী জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের
অধীনে অনার্স ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে ভর্তি পরীক্ষা কবে হবে, কিভাবে ভর্তি পরীক্ষা
নেওয়া হবে। সেসব প্রসঙ্গে অনেকেই জানে না, চেষ্টা করব আজকে আমরা সে বিষয়ে শিক্ষার্থীদের জানানোর।
আরও পড়ুনঃ অনার্স ভর্তি ২০২৫ : গ্রুপ পরিবর্তন করে ভর্তি হওয়ার নিয়ম
কোন নিয়মে অনার্স ভর্তি ২০২৫ পরীক্ষা হবে ?
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে অনার্স প্রথম বর্ষ ভর্তি পরীক্ষার ক্ষেত্রে এমসিকিউ পদ্ধতিতে পরীক্ষার প্রশ্ন তৈরি করা হবে।
১০০ নম্বরের পরীক্ষায় আয়োজন করা হবে। যেখানে ১০০ টি এমসিকিউ দেয়া হবে, সময় থাকবে এক ঘন্টা।
এই এক ঘন্টা সময়ের মধ্যে শিক্ষার্থীরা তাদের উত্তরগুলো দেবে ১০০ এমসিকিউ এর উত্তরের মধ্যে পাস নম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে 35 নম্বর।
তবে এখানে একত্রে 35 নম্বর পেলে শিক্ষার্থী পাস করবে, আলাদা আলাদা কোন মানবন্টন অনুযায়ী পাস নম্বর নেই।
অনার্স ভর্তি ২০২৫ পরীক্ষার আগে করনীয়
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বলা হয়েছে শিক্ষার্থীরা আবেদন করার পরিপ্রেক্ষিতে যখন কলেজে আবেদন ফরম জমা দিবে।
তখন তার প্রাথমিক আবেদন কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে। এরপরে যখন ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন করা হবে তার সাত
দিন আগে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করার সুযোগ থাকবে। যেখান থেকে শিক্ষার্থীরা তাদের এডমিট কার্ড ডাউনলোড করে নিতে পারবে,
এডমিট কার্ড ডাউনলোড করে শিক্ষার্থী তার মূল কার্যক্রম সম্পন্ন করবে। অবশ্যই এডমিট কার্ড এবং রেজিস্ট্রেশন কার্ড নিয়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে যেতে হবে।
অনার্স ভর্তি পরীক্ষা কবে?
ভর্তি পরীক্ষা প্রসঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি জানিয়েছে আগামী ৩ মে ২০২৫ তারিখে ভর্তি পরীক্ষা আয়োজন করতে চাচ্ছে।
তারা সারা দেশে ৬৪ টি ভর্তি পরীক্ষায় কেন্দ্র থাকবে অর্থাৎ প্রতিটি জেলা একটি করে পরীক্ষা কেন্দ্র থাকবে।
যেখানে শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা গ্রহণ করবে। তবে আবেদনকারী শিক্ষার্থী কোন প্রকার কেন্দ্র নির্বাচন করতে পারবে না,
এডমিট কার্ডে তার পরীক্ষা কেন্দ্রে নির্বাচনের তথ্যগুলো দেওয়া থাকবে, এডমিট কার্ডে দেখে নেবে শিক্ষার্থীদের কোথায় হচ্ছে।
সকল আপডেট দ্রুত পেতে আমাদের Whatsapps গ্রুপে জয়েন হোন | ![]() |

My goal is that no student should be disadvantaged due to lack of information. Education should be for everyone.