উপবৃত্তি পাওয়ার ক্ষেত্রে সবসময়ের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় বা উপবৃত্তি প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান প্রত্যয়ন পত্র চেয়ে থাকে।এক্ষেত্রে আমরা দেখাবো কিভাবে শিক্ষার্থীরা প্রত্যয়ন পত্র তৈরি করবে
এবং শিক্ষকের নিকট থেকে তার স্বাক্ষর করিয়ে তার কার্য সম্পাদন করবে এবং উপবৃত্তি পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করবে।
আরও পড়ুনঃ ২টি আর্থিক অনুদান পাবে শিক্ষার্থীরা – সবাই আবেদন করুন
প্রত্যয়ন পত্র অনেক ধরনের হয়ে থাকে, কিন্তু উপবৃত্তি পাওয়ার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদেরকে শুধুমাত্র প্রতিষ্ঠান প্রধান
অথবা ডিপার্টমেন্ট প্রদানের নিকট থেকে প্রত্যয়নপত্র দরকার হবে। তাই খুব বেশি বোঝার এখানে দরকার নেই। সহজ ভাবে
আমরা প্রত্যয়ন পত্রের নমুনা তুলে ধরছি, যদি শিক্ষার্থী অনুসরণ করে তবে সে প্রত্যয়ন পত্র তৈরি করতে পারবে।
প্রত্যয়নপত্রের মূল বিষয়
প্রত্যয়ন পত্রের মূল বিষয় হচ্ছে ভিতরে কি কি লেখা রয়েছে সেটি এবং যার কাছ থেকে প্রত্যয়নপত্র আপনি নিচ্ছেন তার স্বাক্ষর তারিখ এবং নাম।
এই বিষয়গুলো ঠিক থাকলেই প্রত্যয়নপত্র সঠিক বলে গণ্য হবে। তাই ভিতরে আপনি নমুনা হিসেবে কি লিখতে
পারেন, তার একটি তালিকা তুলে ধরছি এবং তার সাথে শিক্ষকের স্বাক্ষর ও তারিখের বিষয়টিও জানাচ্ছি।
প্রত্যয়ন পত্রের জন্য অনেক সময় স্কুল কলেজ অথবা ডিপার্টমেন্টে গেলে শিক্ষক টাকা দাবি করে।
তাদেরকে জানিয়ে রাখছি এরকমের কোন নিয়ম নেই, এটা বিনামূল্যে শিক্ষক বা অধ্যক্ষ শিক্ষার্থীকে দেয়া উচিত।
যদি এর বিনিময়ে তারা কোন কিছু দাবি করে সেটা সম্পূর্ণ অবৈধ এবং অন্যায়। নিচে আমরা প্রত্যয়ন পত্রের দুটি ছবি তুলে ধরছি|
যেখান থেকে শিক্ষার্থীর একটি মধ্যে নমুন এবং পরবর্তীতে পুরোপুরি ভাবে লিখিত একটি প্রত্যয়নপত্র দেখতে পারবে।
যদি স্কুল অথবা কলেজের আলাদা প্রত্যয়ন তৈরি করার খাতা থেকে থাকে, সেই প্রত্যয়নপত্র গ্রহণ করলে সবচেয়ে ভালো হবে।
নমুনা প্রত্যয়ন পত্র
তৈরিকৃত প্রত্যয়নপত্র
My goal is that no student should be disadvantaged due to lack of information. Education should be for everyone.
ভাইয়া অধ্যায়নরত সনদপত্র আর প্রত্যয়ন পত্র কি একই?