চলতি বছর SSC Exam 2024 কত নম্বর পেলে শিক্ষার্থীরা কোন বিষয়ে পাস করবে সে বিষয় নিয়ে অনেক শিক্ষার্থী আমাদের কাছে জানতে চায়।
আজকে আমরা শিক্ষার্থীদেরকে সে বিষয়গুলো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করব, যাতে করে শিক্ষার্থীদের কোন ধরনের সমস্যা না হয়
এবং সহজে বিষয়গুলো বুঝে পরীক্ষায় পাস করতে পারে এবং ফলাফল করতে পারেন। একজন শিক্ষার্থী সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে
পরীক্ষায় পাশ করা এরপরে অবশ্যই ভালো ফলাফল বিষয়টি সামনে আসে। যদি শিক্ষার্থী পাশ না করে তাহলে ভালো ফলাফল কিভাবে করবে ?
SSC Exam 2024 নিয়ে তথ্য
- এসএসসি পরীক্ষা ২০২৪ প্রশ্ন কেমন হবে ? কঠিন নাকি সহজ
- এসএসসি পরীক্ষা ২০২৪ নিয়ে ৪ টি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
- ৩ টি সুখবর – এসএসসি পরীক্ষা ২০২৪ নিয়ে
- এসএসসি নতুন রুটিন ২০২৪ – সকল শিক্ষা বোর্ড
এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তিনটি বিষয়ের উপরে
- সৃজনশীল
- বহুনির্বাচনি
- ব্যবহারিক
এছাড়া শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে আরো দুইটি ভাগে বিভক্ত করা হয়, কিছু বিষয় সরাসরি ১০০ নম্বর পরীক্ষা আয়োজন করা হয়।
কিছু বিষয়ে সৃজনশীল এবং নৈব্যক্তিক আলাদাভাবে বিভক্ত করে পরীক্ষা আয়োজন করা হয়। আবার কিছু বিষয় রয়েছে যেখানে সৃজনশীল ব্যবহারিক এবং নৈবিত্তিক তিনটি অংশই থাকবে।
সরাসরি ১০০ নম্বরে পরীক্ষা হয়
যেখানে ইংরেজি প্রথম পত্র এবং দ্বিতীয় পত্র সরাসরি ১০০ নম্বরে পরীক্ষায় আয়োজন করা হয় অর্থাৎ শিক্ষার্থীদেরকে
এখানে ইংরেজি প্রথম পত্র ১০০ নম্বর পরীক্ষা নিবে এবং দ্বিতীয় পত্র ১০০ নম্বর পরীক্ষা নিবে। সর্বমোট ২০০ নম্বরের মধ্যে শিক্ষার্থীর
গ্রেড পয়েন্ট নির্ণয় করা হবে, এখানে যদি শিক্ষার্থীর সর্বমোট ২০০ নম্বরের মধ্যে প্রথম পত্র দ্বিতীয় পত্র মিলিয়ে ৬৬ নম্বর পায়
তাহলে শিক্ষার্থীকে পাশ দেওয়া হবে অর্থাৎ প্রথম পত্র এবং দ্বিতীয় পত্র মিলিয়ে পাশ। কোন শিক্ষার্থী যদি প্রথম পত্র নম্বর
একটু কম পায় এবং দ্বিতীয় পত্রের নম্বর একটু বেশি পাই এভাবে মিলিয়ে ৬৬ নম্বর পেলে শিক্ষার দিকে পাশ দেওয়া হয়।
সৃজনশীল এবং নৈবিত্তিকের ক্ষেত্রে
শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে কিছু বিষয় পরীক্ষা আয়োজন করে ১০০ নম্বরের। যেখানে ৭০ নম্বর সৃজনশীল পরীক্ষা হয় যার খাতা সম্পন্ন
শিক্ষকরা দেখে এবং ৩০ নম্বরে নৈব্যক্তিক পরীক্ষা হয় যার খাতার সম্পূর্ণ কম্পিউটার মেশিনের মাধ্যমে দেখা হয়।
সেই জায়গায় ৭০ নম্বরের শিক্ষার্থীদের পাস করতে হবে আলাদাভাবে যেখানে ২৩ নম্বর পেতে হবে এবং নৈব্যক্তিক 30 নম্বরে পরীক্ষা হবে।
যেখানে আলাদাভাবে ১০ নম্বর পেতে হবে। কোন একটি অংশ যদি শিক্ষার্থী নম্বর কম পায় তাহলে তার সম্পূর্ণ
সাবজেক্টে ফেল দেখাবে, তাই এই বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে দুটি অংশে পৃথকভাবে শিক্ষার্থীকে পাস করতে হবে।
সৃজনশীল ব্যবহারিক নৈবত্তিক ক্ষেত্রে
যে সকল বিষয়ে সরাসরি ১০০ নম্বরের পরীক্ষা নেওয়া হয়ে, ৭৫ নম্বরে পরীক্ষা হয় এবং ব্যবহারিক পরীক্ষার ২৫ নম্বরে।
সেখানে শিক্ষার্থীদের আলাদাভাবে তিনটি অংশে পৃথকভাবে পাস করতে হবে। সৃজনশীল পরীক্ষায় ৫০ নম্বরে,
যেখানে 17 নম্বর পেতে হবে পাশ করার জন্য। বহুনির্বাচন পরীক্ষায় ২৫ নম্বরে যেখানে আলাদাভাবে আট নম্বর পেতে হবে পাশ করার জন্য
এবং ব্যবহারিককে আলাদাভাবে আট নম্বর পেতে হবে পাশ করার জন্য। এভাবে তিনটি অংশ পৃথকভাবে আলাদা
আলাদা পাস করতে হবে, যদি কোন একটি অংশ শিক্ষার্থী ফেল করে তাহলে তার সম্পূর্ণ সাবজেক্টে ফেল দেখাবে।
Sakibul Hoque
স্যার আমি জীববিজ্ঞান mcq এ মাত্র ৭ পাইছি পাশ হবে??😔