মাধ্যমিক পর্যায়ে এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় শিক্ষা মন্ত্রণালয় সকল নিয়ম অনুযায়ী। যেখানে শিক্ষার্থীরা প্রথম বার এই বোর্ড পরীক্ষা অংশগ্রহণ করে থাকে।
এসএসসি পাবলিক পরীক্ষা শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। অনেক শিক্ষার্থী এই পাবলিক পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করতে চাই।
এসএসসি পরীক্ষা ২০২৪ নিয়ে তথ্য
- এসএসসি পরীক্ষা ২০২৪ প্রশ্ন কেমন হবে ? কঠিন নাকি সহজ
- এসএসসি পরীক্ষা ২০২৪ নিয়ে ৪ টি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
- ৩ টি সুখবর – এসএসসি পরীক্ষা ২০২৪ নিয়ে
- এসএসসি নতুন রুটিন ২০২৪ – সকল শিক্ষা বোর্ড
কিন্তু কিছু ভুলের কারণে তারা ফলাফল ভালো করতে পারে না। আজকে আমরা সেরকমই গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি
বিষয় শিক্ষার্থীদেরকে জানাবো। মূলত এতদিন শিক্ষার্থীদের স্কুল পর্যায়ে প্রথম সামরিক দ্বিতীয় সামরিক এমনকি বার্ষিক পরীক্ষা দিয়ে এসেছে।
কিন্তু বোর্ড পরীক্ষায় অভিজ্ঞ তাদের খুবই কম, এই জায়গায় যদি শিক্ষার্থীরা কোন ধরনের ভুল করে তাহলে তার মাশুল তার রেজাল্টের উপর দিয়ে দিতে হবে।
পরীক্ষায় নিয়ম কানুন ভুল
অনেক শিক্ষার্থী পরীক্ষায় নিয়ম কানুন সম্পর্কে জানে না, অনেক শিক্ষার্থী পরীক্ষা শুরুর সঠিক সময় প্রবেশ করে না।
এমনকি পরীক্ষা কেন্দ্রে যে সকল জিনিসপত্র নিয়ে যায়, কিন্তু যার ব্যবহার অনুমতি নেই। তাই এই সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জানতে হবে,
কোন ধরনের অতিরিক্ত জিনিসপত্র নিয়ে যাওয়া যাবে না। সাধারণ সাইন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করতে পারবে,
শিক্ষার্থীরা কোন ধরনের ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার করতে পারবেনা। আরো বেশ কিছু নিয়ম কানুন রয়েছে যে বিষয়গুলো জেনে পরীক্ষা কেন্দ্রে যেতে হবে শিক্ষার্থী।
OMR ফ্রম পূরণ
সৃজনশীল এবং নৈবিত্তিক দুইটি অংশে শিক্ষার্থীদের আলাদা আলাদা ফর্ম প্রদান করা হয়। এই ও এম আর ফ্রম যদি শিক্ষার্থীরা
সঠিকভাবে পূরণ করতে না পারে, তাহলে তার পরীক্ষা ফেল চলে আসে। তাই রোল নাম্বার রেজিস্ট্রেশন নম্বর সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে।
সেট কোড বিষয়ে কোড সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। যদি এ বিষয়গুলো শিক্ষার্থীরা না করে তাহলে কিন্তু তার পরীক্ষার ফলাফল
অবশ্যই খারাপ হবে, শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে ওএমআর ফরম নিয়ে আরো বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা প্রদান করে থাকে। যেখানে বলা হয় ও এম আর ফর্ম যদি শিক্ষার্থীরা
সঠিকভাবে পুরাতন পূরণ না করে তাহলে কিন্তু তার ঐ সাবজেক্টে ফেল চলে আসতে পারে। বৃত্ত সঠিকভাবে ভরাট করতে হবে শিক্ষা দিতে সেই নির্দেশনা দেওয়া থাকে।
প্রশ্ন ফাঁস অথবা নকল
অনেক শিক্ষার্থী প্রশ্ন ফাঁস করে থাকে অথবা নকলের আশ্রয় নিয়ে থাকে। পরীক্ষায় যদি এরকম কোন ধরনের অসৎ উপায় অবলম্বন করে
শিক্ষার্থী তাহলে তার বিরুদ্ধে অনেক কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। এই কাজগুলো থেকে বিরত থাকতে হবে পরীক্ষা
কোন ধরনের খারাপ কাজ করা যাবে না, সঠিকভাবে পরীক্ষা অংশগ্রহণ করতে হবে। যদি কোন বন্ধু-বান্ধব সহপাঠী
সহযোগিতা করে সেটা অন্য বিষয়, কিন্তু যদি কোন শিক্ষার্থী অসৎ উপায় অবলম্বন করে নকল অথবা অন্য কোন
ডিভাইসের মাধ্যমে সহযোগিতা করে তা একপ্রকার অন্যায় এবং তার বিরুদ্ধে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
Leave a Reply