এসএসসি পরীক্ষায় গণিত বিষয়ে সৃজনশীল এবং বহুনির্বাচনী অংশে পৃথকভাবে শিক্ষার্থীদের কে পাস করতে হবে অর্থাৎ একজন শিক্ষার্থী সৃজনশীল এবং নৈব্যক্তিক ক্ষেত্রে আলাদা আলাদা পাস করবে।
কোন শিক্ষার্থী যদি সৃজনশীলে অনেক বেশি নাম্বার পায় কিন্তু বহুনির্বাচনিতে পাশ নম্বর তুলতে না পারে তাহলে তার বউ নির্বাচনী বিষয়ে ফেল দেখাবে।
সকল আপডেট পেতে আমাদের WhatApps Channel এ যুক্ত হতে পারেন – | জয়েন লিংক |
বর্তমানে এসএসসি পরীক্ষা গণিত বিষয়ে শেষ করে অনেক শিক্ষার্থী অনুভূতি খুবই খারাপ। তারা অনেকেই সৃজনশীল
অথবা বহুনির্বাচনী খারাপ দিয়েছে। এই অবস্থায় তাদের জন্য শিক্ষকদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ তুলে ধরছি।
শিক্ষকরা জানিয়েছে গণিত পরীক্ষায় সৃজনশীল অংশের খাতা শুধুমাত্র শিক্ষকরা মূল্যায়ন করবে।
এছাড়া বাকি বহুনির্বাচনি 30 নম্বরের খাতা সরাসরি কম্পিউটার মেশিনের মাধ্যমে দেখানো হবে।
এখানে শিক্ষকদের তেমন কোন কিছুই করার থাকবে না। তবে ৭০ নম্বর পরীক্ষার খাতায় ২৩ নম্বর পেতে হবে পাশ করার জন্য।
যদি কোন শিক্ষার্থী নাম্বার কম পায় অর্থাৎ পাস করতে গিয়ে হিমশিম হয় তখন শিক্ষকরা চেষ্টা করবে পাশ করিয়ে দেওয়ার।
বিশেষ করে দুই এক নম্বরের দরকার হলে পরীক্ষার খাতায় পর্যাপ্ত লিখে আসলে শিক্ষার্থীকে নম্বর দেওয়া যেতে পারে বলে জানিয়েছে শিক্ষকরা।
তবে যদি শিক্ষার্থী একদমই খাতায় না লেখে অথবা খুবই কম প্রশ্নের উত্তর লেখে এবং নম্বর দেওয়ার কোন সুযোগ না থাকে তাহলে তাকে নম্বর দেওয়া হবে না।
এছাড়া বহুনির্বাচনীতে শিক্ষার্থীদের ৩০ নম্বরের পরীক্ষায় অন্তত দশ নম্বর পেতে পাস করার জন্য।
যদি শিক্ষার্থী সেই নম্বরটি অর্জন করতে না পারে তাহলে শিক্ষার্থীকে ফেল দেখানো হবে।
বহুনির্বাচনী সম্পূর্ণ অংশের খাতা মূল্যায়ন করে থাকে শিক্ষা বোর্ড কম্পিউটার মেশিনের মাধ্যমে।
তাই এখানে অতিরিক্ত কোন সুযোগ সুবিধা প্রদান করা নাও হতে পারে। এরপর যদি কোন শিক্ষার্থী পরীক্ষার রেজাল্ট খারাপ করে।
তাহলে তাদের সুযোগ থাকবে বোর্ড চ্যালেঞ্জ করার। তারা বোর্ডের কাছে আবেদন করে বিষয়গুলো আরো একবার যাচাই-বাছাই করে নিতে পারবে।
- যেভাবে এসএসসি ২০২৫ খাতা দেখা হবে – জানালো শিক্ষক
- এসএসসি ২০২৫ পরীক্ষার্থীদের শেষ সময় ৪ টি করনীয়
- যে কারনে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করে অনেক শিক্ষার্থী

My goal is that no student should be disadvantaged due to lack of information. Education should be for everyone.