মাধ্যমিক পর্যায়ে ২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষা খাতা থেকে কার্যক্রম শুরু হয়েছে। তবে নৈবিত্তিক নিয়ে বর্তমানে কিছু দুঃসংবাদ রয়েছে। যে বিষয়গুলো আজকে আমরা শিক্ষার্থীদেরকে জানিয়ে দিব।
শিক্ষার্থী নৈবিত্তিকের সম্পূর্ণ বিষয়টি জানা দরকার, কারণ পরীক্ষা তারা দিয়েছে এবং এ বিষয়গুলো জানা তাদের খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে তাদের পরীক্ষা দুইটি বিভাগে আলাদাভাবে নিয়ে থাকে। যেখানে সৃজনশীল পরীক্ষার আয়োজন করা হয়
এবং বহুনির্বাচনী অর্থাৎ নৈব্যক্তিক পরীক্ষায় আয়োজন করা হয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছেন বহুনির্বাচনি সম্পন্ন
বিষয়টি দেখা হবে কম্পিউটার মেশিনের মাধ্যমে এবং সৃজনশীল সম্পূর্ণ খাতা দেখা হয় শিক্ষকদের মাধ্যমে। প্রতিটি সাবজেক্ট এর খাতা শিক্ষকদের কাছে চলে যাবে।
২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষা আরও পড়ুনঃ
- GPA 5 পেতে কয়টি বিষয় A+ পেতে হবে | SSC Exam
- ২ টি সুসংবাদ এসএসসি ২০২৪ খাতা দেখা নিয়ে
- SSC GPA System 2024 | A+ A A- B C D
যেখানে ৩০০ থেকে ৪০০ খাতা শিক্ষকরা পাবে এবং তারা সে খাতা দেখা শেষ করে নম্বর বোর্ডের কাছে পাঠাবে, যার উপর ভিত্তি করে বোর্ড সৃজনশীল এর রেজাল্ট প্রস্তুত করবে।
বহুনির্বাচনী অর্থাৎ নৈবিত্তিকের খাতা কিরকমে দেখা হবে জানতে চাইলে শিক্ষা বোর্ডের কর্মকর্তারা আমাদেরকে সরাসরি জানিয়েছে।
বহুনির্বাচনের সম্পূর্ণ বিষয়টি দেখা হবে কম্পিউটার মেশিন এবং সফটওয়্যার এর মাধ্যমে। এখানে শিক্ষার্থীরা যে সেট কোড ভরাট করবে
তার উত্তরপত্র কম্পিউটারের মাধ্যমে মিলিয়ে দেখা হবে এবং যতগুলো সঠিকভাবে হবে তার উপরে শিক্ষার্থীকে নম্বর দেয়া হবে।
অতিরিক্ত কোন ধরনের সুযোগ সুবিধা এখানে শিক্ষার্থীদেরকে প্রদান করা হবে না। বাংলা প্রথম পত্র ও বাংলা দ্বিতীয় পত্র সহ কয়েকটি বিষয় পরীক্ষা শিক্ষার্থীরা
কিছুটা খারাপ দিয়েছে, যার কারণে যখনই MCQ দেখা হচ্ছিল সেখানে অনেক শিক্ষার্থী ফেল করছিল অর্থাৎ 30 নম্বর শিক্ষার্থীকে ১০ নম্বর পেতে হবে পাশ করার জন্য।
কারণ এখানে নৈর্ব্যক্তিকের সম্পূর্ণ আলাদা পাস করতে হবে, এই জায়গায় অনেক শিক্ষার্থী ৮ অথবা ৯ টি নৈব্যক্তিক হয়েছে।
এক্ষেত্রে অতিরিক্ত কোন সুযোগ-সুবিধা তাদেরকে প্রদান করবে কিনা জানতে চাইলে শিক্ষা বোর্ডের কর্মকর্তারা সরাসরি জানিয়েছে
কোন ধরনের অতিরিক্ত সুবিধা প্রদান করা হবে না। তবে সৃজনশীল এবং বহুনির্বাচনের নম্বর একত্রিত যখন করা হবে,
তখন চাইলে তাদেরকে কিছুটা সুবিধা প্রদান করা হতে পারে। তবে সেটা সম্পূর্ণ শিক্ষা বোর্ডের বিষয়, শিক্ষা বোর্ড চাইলে এখানে সুবিধা প্রদান করতে পারে
আবার চাইলে সুবিধা প্রদান নাও করতে পারেন। তবে নিয়ম রয়েছে স্বাভাবিকভাবে শিক্ষার্থীরা যে রেজাল্ট আসবে সেই রেজাল্টটি প্রকাশ করার।
যদি পরীক্ষায় ফেল করে থাকে তাদেরকে পরামর্শ থাকবে তারা যেন বোর্ড চ্যালেঞ্জ আবেদন করে, কারণ বোর্ড চ্যালেঞ্জের মাধ্যমে তাদের রেজাল্ট পরিবর্তন করা সম্ভব।
তাই অবশ্যই বোর্ড চ্যালেঞ্জ আবেদন করার জন্য পরামর্শ থাকবে, যখন রেজাল্ট প্রকাশ করবে তারপরে বোর্ড চ্যালেঞ্জার আবেদন শুরু হবে।
মোঃ হাতেব
আমার একটা প্রশ্ন করার আছে।
ধরেন আমি খ সেট এর এমসিকিউ পেলাম। আমি খ ভরাট করার পর যখন খ শব্দটি উপরে লিখতে গিয়ে ঘ লিখে ফেললাম। পরে একটা কাটা দিয়ে পাশে খ লিখলাম এক্ষেত্রে আমার ওএমআর কি বাতিল হয়ে যাবে?? আমি চট্টগ্রাম বোর্ড এর পরীক্ষার্থী। ২০২৪